স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয়
স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় সে সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম সঠিক আর্টিকেলে এসেছেন। স্পিকার তৈরিতে বেশ কিছু উপাদান ব্যবহৃত হয় যা একত্রে কাজ করে শব্দ উৎপাদন করে।
আজকের আর্টিকেলে স্পিকার তৈরিতে ব্যবহৃত উপাদান গুলো সম্পর্কে বলব। স্পিকার তৈরি করতে কি লাগে, স্পিকার কেন তৈরি করা হয়, স্পিকার এর ব্যবহার ইত্যাদি সবকিছু আজকের এই আর্টিকেলে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
পেজ সূচিপত্রঃ স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় সেই সম্পর্কিত
- স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয়
- স্পিকার কাকে বলে
- স্পিকার এর ব্যবহার
- স্পিকার কয় প্রকার ও কি কি
- স্পিকার কেবল এবং সাধারণ তার এর মধ্যে পার্থক্য
- কম্পিউটারের স্পিকার এর কাজ কি
- মাইক্রোফোন এবং স্পিকার এর মধ্যে পার্থক্য
- স্পিকার কেনার আগে কি কি জানা আবশ্যক
- স্পিকার কেনার পাঁচটি টিপস
- স্পিকার কেন তৈরি করা হয়
- আমাদের শেষ কথা
স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয়
স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় এর সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন না। স্পিকার তৈরিতে বেশ কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয় যা একত্রে কাজ করে শব্দ উৎপন্ন করে। ফলে আমরা উচ্চস্বরের শব্দ শুনতে পায়। নিম্নে স্পিকার তৈরীর কিছু উপাদান সম্পর্কে বলা হলোঃ
- চুম্বক বা ম্যাগনেটঃ স্পিকার তৈরির মূল উপাদানই হলো চুম্বক। এটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে যা উচ্চ স্বরে শব্দ সৃষ্টি করে।
- ভয়েস কয়েলঃ এটি হলো একটি তামার তারের কয়েল যা বৈদ্যুতিক সংযোগ পেলে ম্যাগনেটের সাথে একত্রে কাজ করে শব্দ উৎপন্ন করে।
- ডায়াফ্রামঃ এটি সাধারণত প্লাস্টিক বা ধাতুর তৈরি হয় এবং ভয়েস কয়েলের কম্পন শোষণ করে শব্দ তরঙ্গ তৈরি করে।
- ফ্রেমঃ এটি সমস্ত যন্ত্র গুলোকে একত্রে ধরে রাখে এবং স্পিকারকে বাইরের আঘাত থেকে সুরক্ষিত রাখে।
- বৈদ্যুতিক সংযোগঃ এটি হলো মুখ্য উপাদান কারণ বিদ্যুৎ ছাড়া অথবা ব্যাটারি থেকে পাওয়া বিদ্যুৎ ছাড়া কোনোভাবেই একটা স্পিকার চালানো সম্ভব নয়।
এই উপাদানগুলো ব্যবহার করে একটা বেসিক লেভেলের স্পিকার তৈরি করা হয়। আরো অন্যান্য আধুনিক স্পিকার এর জন্য আরো আধুনিক উপায় রয়েছে। তবে এগুলো হলো একটা স্পিকারের বেসিক যন্ত্রপাতি।
স্পিকার কাকে বলে
স্পিকার কাকে বলে এটি খুব একটা জটিল বিষয় নয়। সাধারণভাবে যদি বলতে হয় উচ্চস্বরে শব্দ উৎপাদনকারী ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রকে স্পিকার বলে। অর্থাৎ এমন একটা ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেটার মাধ্যমে উচ্চস্বরে শব্দ উৎপন্ন করা যায়। স্পিকার বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন আমাদের হাতের মোবাইলের স্পিকার রয়েছে, বাসার টিভিতে স্পিকার রয়েছে, রেডিওতে স্পিকার রয়েছে,
কম্পিউটারের স্পিকার রয়েছে এছাড়াও হোম থিয়েটারেও স্পিকার ব্যবহার করা হয়। এর প্রধান কাজ হল বৈদ্যুতিক সংকেতকে শব্দ তরঙ্গের রূপান্তর করা যা মানুষ শ্রবণ করতে পারে। স্পিকারের নানা প্রকারভেদ রয়েছে। এটি তার কাজের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। যদি অনেকদূর পর্যন্ত শব্দ পৌছাতে চান তাহলে এক ধরনের স্পিকার। আবার সাধারণ কাজের জন্য যদি স্পিকার ব্যবহার করতে চান তাহলে অন্য এক ধরনের স্পিকার ব্যবহার করা হয়।
স্পিকার এর ব্যবহার
স্পিকার এর ব্যবহার বিভিন্ন ভাবে হতে পারে। গান বাজনা বাজানোর জন্য পিতার ব্যবহার করা হয়। আবার গাড়িতে হর্ন হিসেবে স্বীকার ব্যবহৃত হয়। আবার মোবাইলে কথা বলার জন্য স্পিকার ব্যবহৃত হয়। কাজের উপর ভিত্তি করে বিভিন্নভাবে স্পিকার ব্যবহার করা হয়। এটি মানুষের দৈনন্দিন কাজকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। কারণ কোন কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য শিকার হলো একটি আদর্শ প্রযুক্তি।
এছাড়াও বিনোদনের জন্য সংগীত শোনা অথবা গেম খেলা অথবা বিভিন্ন কনসার্টেও স্পিকার ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে শিক্ষকেরা স্পিকার ব্যবহার করে। কারণ ক্লাসরুমে অধিক শিক্ষার্থী হওয়ায় শিক্ষকদের উচ্চস্বরে কথা বলতে কষ্ট হয়। সেখানে স্পিকার শিক্ষকের কাজটি অনেক সহজ করে দেয়। বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য স্পিকারের ব্যবহার করা হয়। এটা উচ্চস্বরে সকলের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতে পারে।
স্পিকার কয় প্রকার ও কি কি
স্পিকার কয় প্রকার ও কি কি এটা জেনে রাখা উচিত কারণ যদি কখনো আপনি স্পিকার কেনেন তাহলে এটি সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান থাকতে হবে। স্পিকার গঠন অনুসারে মূলত চার প্রকার। যথা ডায়নামিক স্পিকার, ইলেক্ট্রো স্ট্যাটিক স্পিকার, হর্ন স্পিকার, পিজোইলেকট্রিক স্পিকার। বর্তমানে এই চার ধরনের স্পিকারের ব্যবহার করা হয়। এদের সম্পর্কে নিম্নে সংক্ষেপে বলা হলোঃ
- ডায়নামিক স্পিকারঃ এটা সবচেয়ে প্রচলিত স্পিকার। হোম থিয়েটার, টিভি এবং বিভিন্ন সাউন্ড সিস্টেমে স্পিকার ব্যবহৃত হয়।
- ইলেক্ট্রো স্ট্যাটিক স্পিকারঃ এটা খুবই মৃদু শব্দ উৎপন্ন করে। এটা সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম শব্দ শুনতে সহায়তা করে। এটা অনেক ব্যয়বহুল এবং সাধারণত প্রফেশনাল অডিও সিস্টেম ম্যানেজাররা এগুলো ব্যবহার করে।
- হর্ন স্পিকারঃ এটা মূলত অনেক লম্বা সময় ধরে এবং দূর পর্যন্ত শব্দ পৌঁছানোর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। সকল প্রকার গাড়িতে এই স্পিকার ব্যবহার করা হয়।
- পিজা ইলেকট্রিক স্পিকারঃ এটি মূলত মোবাইল ফোন ঘড়ি এবং ছোট ছোট ডিভাইস গুলোতে ব্যবহৃত হয়।
বর্তমান প্রযুক্তিতে দৈনন্দিন নতুন নতুন স্পিকার তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্পিকার তৈরি করা হচ্ছে। স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন। তাই হয়তো বুঝতে পারছেন যে প্রযুক্তি কত দ্রুত এগোচ্ছে। কাজের উপর ভিত্তি করে নতুন নতুন আবিষ্কার বের হচ্ছে।
স্পিকার কেবল এবং সাধারণ তার এর মধ্যে পার্থক্য
স্পিকার কেবল এবং সাধারণ তার এর মধ্যে পার্থক্য হলো তাদের গঠনের ওপর। স্পিকারের কেবল তৈরি করা হয় পরিমাণ মতো বিদ্যুৎ যাতে স্পিকারে পৌঁছায়। এবং সাধারণ তার তৈরি করা হয় অন্যান্য কাজের জন্য। তবে স্পিকারের তারে উচ্চ মানের সংকেত পরিবহন নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ তার ব্যবহার করা হয়। কারণ শব্দের ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ওয়েভ গুলো সাধারণ তার দিয়ে যেতে পারে না।
অন্যদিকে সাধারণ তার বিদ্যুৎ ও অন্য ধরনের সিগন্যাল পরিবহন করে। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। সাধারণ তার কপার অ্যালুমিনিয়াম এবং অন্যান্য পরিবাহী উপাদান দ্বারা তৈরি হয়। অপরদিকে স্পিকারের তার অক্সিজেন যুক্ত কপার দিয়ে তৈরি করা হয়। তাই আমরা বলতে পারি স্পিকার এবং সাধারন তারের মধ্যে বিশেষ ধরনের পার্থক্য রয়েছে তাদের কাজ এবং গঠনের ওপর ভিত্তি করে।
কম্পিউটারের স্পিকার এর কাজ কি
আমাদের সকলের বাড়িতেই হয়তো একটা কম্পিউটার রয়েছে এবং তার সাথে শব্দ শোনার জন্য স্পিকার দেওয়া হয়। হয়তো আপনার মনে এই প্রশ্নটা আসে যে কম্পিউটারের স্পিকার এর কাজ কি। আসলে কম্পিউটার স্পিকারের প্রধান কাজ হল কম্পিউটারের মধ্যে কার শব্দকে আউটপুট হিসেবে বের করা।
অর্থাৎ কম্পিউটারে যদি আপনি কোন গান শোনেন তাহলে সেটা আপনাকে শোনানোর জন্য একটা তরঙ্গ বের করে। এটাই হলো কম্পিউটার স্পিকারের প্রধান কাজ। কম্পিউটারের স্পিকার ব্যবহার করা হয় কারণ এতে ল্যাপটপ এর মত স্পিকার দেওয়া থাকে না। তাই আলাদা করে একটা স্পিকার ক্রয় করে ব্যবহার করতে হয়।
মাইক্রোফোন এবং স্পিকার এর মধ্যে পার্থক্য
মাইক্রোফোন এবং স্পিকার এর মধ্যে পার্থক্য হলো এদের মধ্যে একটি শব্দ ইনপুট হিসেবে গ্রহণ করে এবং অন্যটি আউটপুট হিসেবে শব্দকে বের করে দেয়। সেক্ষেত্রে এখানে মাইক্রোফোন ইনপুট এর কাজ করে। আপনি মাইক্রোফোনে কোন কিছু বলবেন সেটা ইনপুট হিসেবে কম্পিউটারে যাবে অথবা সরাসরি স্পিকারেও যেতে পারে এবং সেই শব্দ আউটপুট হিসেবে স্পিকার থেকে বের হয়ে আসবে।
তাই আমরা বলতে পারি মাইক্রোফোন ও স্পিকার এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। বরং এরা একে অন্যের পরিপূরক। অর্থাৎ একটা কাজ করাতে হলে অন্যটা অবশ্যই লাগবে। কারণ মাইক্রোফোন ছাড়া আপনি কম্পিউটারের শব্দ প্রেরণ করতে পারবেন না এবং স্পিকার ছাড়া সেই শব্দ শুনতেও পাবেন না। সেই জন্য এদের একে অন্যের পরিপূরক বলা হচ্ছে। কারণ একটিকে ছাড়া অন্যটি একেবারে কাজ করবে না।
স্পিকার কেনার আগে কি কি জানা আবশ্যক
স্পিকার কেনার আগে কি কি জানা আবশ্যক তা প্রত্যেকটা ক্রেতার জেনে রাখা উচিত। কারণ সঠিক জ্ঞান ছাড়া কোন পণ্য কিনলে পরবর্তীতে আপনি ঠকতে পারেন। তাই যেকোনো পণ্য কেনার আগে তার সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। সর্বপ্রথম আপনাকে নিজের ব্যবহার উদ্দেশ্য বাছাই করে নিতে হবে। অর্থাৎ কি কাজে আপনি ব্যবহার করবেন সেই অনুযায়ী স্পিকার ক্রয় করতে হবে।
তারপরে স্পিকারের প্রকারভেদ গুলো জানতে হবে। কোন স্পিকার কোন কাজের সেটা সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। তারপরে স্পিকারের বিল্ড কোয়ালিটি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং স্পিকার বাজানোর জন্য কেমন তার লাগবে এবং বিদ্যুৎ কতটা লাগবে সে জানতে হবে। এর সাথে একটা বাজেট নির্ধারণ করে ভালো ব্র্যান্ডের স্পিকার ক্রয় করতে হবে। ক্রয় করার পূর্বে অবশ্যই এটি পরীক্ষা করে নিতে হবে।
স্পিকার কেনার পাঁচটি টিপস
আপনারা অনেকেই গান শোনার জন্য হোক অথবা নিজস্ব কোন কাজে হোক স্পিকার ক্রয় করেন। তবে স্পিকার ক্রয় করার পূর্বে কিছু টিপস আপনার জেনে রাখা উচিত। নিম্নে স্পিকার কেনার পাঁচটি টিপস নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
- ব্যবহারের উদ্দেশ্য নির্ধারণ করা। মিউজিক, গেমিং বা প্রচার-প্রচারণার জন্য কিনবেন সেটা নির্ধারণ করা।
- সাউন্ড কোয়ালিটি চেক করা। অর্থাৎ স্পিকারের ফ্রিকুয়েন্সি, বেস এবং ক্লারিটি ইত্যাদি পরীক্ষা করে নেওয়া।
- কিভাবে সংযোগ হয় সেটা দেখে নেওয়া। অর্থাৎ আপনার স্পিকারটি কি তার দিয়ে সংযোগ হয় না ব্লুটুথ এর মাধ্যমে সংযোগ হয় খেয়াল রাখা।
- পণ্যটি কেনার আগে অনলাইনে অবশ্যই রিভিউ এবং ব্র্যান্ড সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান অর্জন করা।
- বাজেটের ওপর নির্ভর করে ভালো পণ্য ক্রয় করার চেষ্টা করা। স্বল্প বাজেটে যাতে অধিক ফিচার পাওয়া যায় সেই দিকে খেয়াল রাখ।
ওপরের এই পাঁচটি টিপস অবলম্বন করে যদি আপনি স্পিকার কিনেন তাহলে সেটি অনেক লং লাস্টিং হবে। আপনি দীর্ঘদিন স্পিকারটি ব্যবহার করতে পারবেন এবং স্পিকারটি ব্যবহার করে সন্তুষ্ট থাকবে।
স্পিকার কেন তৈরি করা হয়
স্পিকার কেন তৈরি করা হয় এই প্রশ্নটা হয়তো আপনার মনে কখনো না কখনো এসেছেই। আসলে স্পিকার তৈরি করা হয় মানুষের সুবিধার জন্য, অর্থাৎ মনে করেন আপনি ১০০ জন মানুষের সামনে কথা বলছেন তো সবার কাছে তো আপনার কথা পৌঁছানো সম্ভব নয়। সেই ক্ষেত্রে স্পিকারের ব্যবহার করা হয়। স্পিকার ব্যবহার করে কম শক্তি খরচ করে আপনি অধিক মানুষের কাছে আপনার বার্তা পৌঁছে দিতে পারবেন।
এছাড়াও বিভিন্ন প্রচারনা, গান-বাজনা, গাড়ির হর্ন ইত্যাদিতেও স্পিকার ব্যবহার করা হয়। যাতে গাড়ি চালানোর সময় হর্ন দিয়ে দুর্ঘটনা এড়ানো যায়, গান-বাজনা শোনা যায়, এবং স্বল্প পরিশ্রমে অধিক মানুষের কাছে পণ্যের প্রচার করা যায় সেই জন্য স্পিকার তৈরি করা হয়। বর্তমান প্রযুক্তির সাথে সাথে অনেক উন্নত ধরনের স্পিকার তৈরি হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক আইডি নিরাপদ রাখার সেরা ১০ উপায়
এগুলো মানুষের কাজকে অনেক সহজ করে দিচ্ছে এবং প্রযুক্তিকে ধীরে ধীরে আরো এগিয়ে দিচ্ছে। এতক্ষণে স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় সেটা হয়তো আপনি বুঝতে পেরেছেন। তাই প্রযুক্তি কতটা দ্রুত এগোচ্ছে এটা বুঝতে হয়তো আপনার আর কোন সমস্যা হবে না। স্পিকার বর্তমান প্রযুক্তির একটি অনন্য উদ্ভাবন।
আমাদের শেষ কথাঃ স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় সেই সম্পর্কে
আশা করি এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে স্পিকার তৈরিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় সেটা জানতে পেরেছেন এবং স্পিকার সম্পর্কিত সকল তথ্য বিস্তারিতভাবে বুঝতে পেরেছেন। তাই স্পিকার কেনার সময় ওপরের তথ্যগুলো মেনে স্পিকার কিনবেন তাহলে একটা ভালো মানের স্পিকার কিনতে পারবেন।
এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়তই এমন ধরনের তথ্যবহুল আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো আপনাদেরকে সঠিক তথ্য প্রদান করা। তাই এরকম আরো তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ 37164
অর্গানিক সদাই২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url