সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল 5 টিপস
সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস নিয়ে আজকের আর্টিকেল এর আয়োজন করা
হয়েছে। যে কোন কাজের জন্য মোটিভেটেড করা মানুষের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য
করে। আর পড়াশোনার জন্য মোটিভেট করা আপনার সন্তানদের জন্য আরো কার্যকরী ভূমিকা
রাখে।
আজকের আর্টিকেলে আমরা এমন কিছু টিপস নিইয়েই আলোচনা করব যেই টিপস গুলো আপনি আপনার
সন্তানদের উপরে প্রয়োগ করতে পারবেন আর সেটা কাজে দিবে। এতে করে আপনার সন্তানরা
মোটিভেটেড হয়ে পড়াশোনার জন্য আগ্রহী হবে। চলুন এবার বিস্তারিত জেনে নেই।
সূচিপত্রঃ সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস
সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস
সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস সম্পর্কে জানার আগে আরো কিছু বিষয় সম্পর্কে জেনে থাকা জরুরি।পড়াশোনার জন্য প্রথমত অধ্যবসায় ও ধৈর্য
লাগে। সন্তানরা বা ছোট বাচ্চারা অনেক সময় এই ধৈর্য হারিয়ে ফেলে। আর তখন
তাদেরকে রিচার্জ করার জন্য মোটিভেটেড করতে হয়। আর এই মোটিভেটেড করার দায়িত্ব
বাবা-মা কেই নিতে হয়।মোটিভেটেড করার সঠিক পদ্ধতিটা জেনে থাকা
জরুরি।কারণ যদি আপনি মোটিভেটেড করতে গিয়ে ভুল পদ্ধতি ব্যবহার করেন তাহলে
হিতে বিপরীত হবে। সন্তানদের মনোযোগ আনার জন্য এবং পড়াশোনায় আগ্রহী বাড়ানোর জন্য কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
- আগ্রহ তৈরি করাঃ আপনার সন্তানের কোন বিষয়ে আগ্রহ বেশি তা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। যে বিষয়ে আগ্রহ বেশি সেই বিষয়ে বই কিনে দিন। যেমন, বিজ্ঞান বিষয়ক, মহাকাশ বা জ্ঞান মূলক।
- খেলার মাধ্যম শিখানোঃ আপনার সন্তানকে পড়াশোনার বিষয়গুলো খেলাধুলার মাধ্যমে শেখানোর চেষ্টা করুন। যেমন, অংক বিষয়ক খেলনা ব্যবহার করতে পারেন, বানান খেলা, বানান তৈরি।
- নিরিবিলি জায়গাঃ বাচ্চার পড়াশোনার মনোযোগ ধরে রাখতে নিরিবিলি পরিবেশ তৈরি করুন। যেখানে আপনার সন্তান পড়াশোনা করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করবে, কারণ নিরিবিলি পরিবেশে পড়াশোনা করলে পড়াশোনা ভালো মনে থাকে এবং যেসব জায়গায় পড়াশোনা করবেন মানুষের কোলাহল থেকে দূরে এবং যেসব জায়গায় টিভি বা রেডিও আছে সেসব জায়গা থেকে পড়াশোনা করতে বিরত থাকুন।
তাই আপনার উচিত হবে সন্তানদের মোটিভেটেড করার জন্য কিছু টিপস শিখে
নেওয়া। যদি টিপস গুলো শিখে নেন তাহলে আপনার সন্তানদের পড়াশোনা করানোর জন্য
এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন। আর এই টিপস গুলো শিখে নেওয়ার পর যখন আপনি আপনার
সন্তানদের উপর এগুলো প্রয়োগ করবেন তখন তারা পড়াশোনা জন্য আগ্রহী হয়ে উঠবে।
এমন নতুন আটটি টি টিপস আপনাদের সামনে তুলে ধরব এবং সেগুলো নিয়ে আলোচনা
করব। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়ে নিন।
পড়শোনার সময় নির্ধারণ করে দিন
আপনার সন্তানদের জন্য পড়াশোনায় সময় নির্ধারণ করে দিতে হবে। এর কারণ হলো
যখন তাদেরকে আপনি পড়াশোনার জন্য সময় টার্গেট দিবেন তখন তারা সেই সময়ের মধ্যে
পড়াশোনা শেষ করার জন্য আগ্রহী হয়ে উঠবে। আর যদি এমনটা না করেন তাহলে
সময়ের পর সময় পড়াশোনা করতে হবে বলে মনে করে তারা সেটার প্রতি অনীহা
দেখাবে।আবার যদি আপনি তাদের জন্য সময়ের টার্গেট নির্ধারণ করে দেন তাহলে
তারা মজা নিয়ে তাদের পড়াশোনা করতে পারে।এতে করে তারা পড়াশোনার জন্য
বিরক্ত হয় না।
আরও পড়ুনঃ কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে ২০২২
আপনার উচিত হবে প্রতিদিন আপনার সন্তানকে তার ক্লাস অনুসারে সময় ভাগ করে
দেওয়া। যদি আপনার সন্তান প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থী হয় তাহলে তার জন্য
এক ধরনের সময় নির্ধারণ করতে হবে, আবার যদি হাইস্কুলের শিক্ষার্থী হয় তাহলে তার
জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করতে হবে। প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময় যদি
তারা পড়াশোনা করে তাহলে তাদের পড়াশোনাটা ইফেক্টিভ হবে। আর আপনি যখন তাকে
সময় বেছে দিবেন তখন তার পড়াশোনায় ইফেক্টিভ হওয়ার পাশাপাশি আনন্দদায়ক
হবে।
খেলার সাথে পড়া মিলিয়ে
বাচ্চারা সাধারণত খেলাধুলা করতে বেশি পছন্দ করে। তাই পড়াশোনাটাকে যদি খেলার
সাথে মিশিয়ে করানো যায় তাহলে তা বেশি ইফেক্টিভ হবে এবং তারা আনন্দ নিয়ে কাজটি
করতে পারবে আর পড়াশোনা ভালো হবে। খেলার সাথে পড়া মিলিয়ে বলতে বোঝানো
হচ্ছে ধরুন আপনি গণিত করাচ্ছেন যখন খাতা কলমে বুঝাবেন তখন এটা তাদের কাছে
একঘেয়েমি লাগতে পারে। আর এই গণিতটি যদি পাজেল ব্যবহার করে তাদেরকে বোঝান
তাহলে তাদের কাছে এটা আনন্দদায়ক হয়ে উঠবে আর তারা আগ্রহী হবে।
আবার ইতিহাস শেখানোর জন্য তাদের কুইজের ব্যবস্থা করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের
অক্ষর চেনানোর জন্য বা বর্ণ চেনানোর জন্য মজার মজার কিছু বই আছে সেগুলো ব্যবহার
করতে পারেন। এমন অনেক খেলনা আছে যেগুলোতে পড়াশোনার বিষয়গুলো
থাকে। সেগুলো আপনার বাচ্চাকে দিলে সে পড়াশোনা করতে পারবে আবার একই সাথে
খেলাধুলাও করতে পারবে। আর এটা তখন তার কাছে বিরক্তির কারণ হয়ে উঠবে না। তাই
আপনার সন্তানকে খেলার সাথে পড়া মিলিয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ দিতে হবে।
টার্গেট দিয়ে পুরস্কারের ব্যবস্থা
যখন আপনার বাচ্চার পড়াশোনার জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করবেন তখন পুরস্কার পাওয়ার
আগ্রহ থেকে সে পড়াশোনা করবে। পুরস্কার পেতে সব বাচ্চারাই পছন্দ করে। তাই আপনার
বাচ্চাকে পুরস্কার দিয়ে পড়াশোনাতে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আপনি আপনার সন্তানকে
ছোট ছোট কোন টার্গেট দিন। যেমন, এতোটুকু পড়াশোনা করার জন্য তোমাকে
একটা ফুটবল কিনে দেওয়া হবে। আবার বলতে পারেন যদি তুমি পরীক্ষাতে ভালো
রেজাল্ট করো তাহলে তোমাকে একটা সাইকেল কিনে দেওয়া হবে।
এভাবে টার্গেট দিলে সে পড়াশোনাতে আগ্রহী হবে। যখন এমন ছোটখাটো টার্গেট
দিবেন তখন সে আস্তে আস্তে পড়াশোনাতে আগ্রহী হয়ে উঠবে এবং অভ্যস্ত হয়ে
উঠবে। টার্গেট পূরণ করতে করতে যখন সে পুরস্কার পাবে তখন তার কাছে এই জিনিসটি
ভালো লাগবে। পরবর্তী সময়গুলোতে আপনি খেয়াল করবেন যে তাকে আর কোন পুরস্কার
দিতে হচ্ছে না সে নিজে নিজেই পড়াশোনাতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে এবং অভ্যস্ত হয়ে
উঠেছে। তাই আপনার সন্তানকে টার্গেট দিয়ে পুরস্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।
ভালোবাসা দিয়ে উৎসাহ জাগিয়ে
সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস এর আরেকটা উপায় হল ভালোবাসা দিয়ে
উৎসাহ জাগিয়ে আপনার সন্তানকে পড়াশোনার জন্য এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আপনি যদি
পড়াশোনার জন্য আপনার সন্তানকে বকাঝকা করতেই থাকেন তাহলে একসময় আপনি আর পড়াশোনা
দুটোই তার কাছে বিরক্তির কারণ হয়ে উঠবে। তখন তাকে হাজার চেষ্টা করলেও
পড়াশোনা দিকে ফিরিয়ে আনতে পারবেন না। ভালোবাসা দিয়ে উৎসাহ না জাগালে আপনার
সন্তানের জন্য এটা নেগেটিভ ইফেক্ট ফেলতে পারে।
তাই আপনার সন্তানকে পড়াশোনা করানোর জন্য তাকে ভালোবেসে বুঝিয়ে পড়াশোনা
করিয়ে নিতে হবে। তাকে মোটিভেটেড করতে হলে তার সাথে বন্ধুসুলভ আচরণ করতে হবে
এবং তার সাথে বন্ধুর মতো মিশে যেতে হবে। তার সাথে গল্প করতে হবে এবং তাকে
যথেষ্ট সময় দিতে হবে। যখন আপনি এভাবে সময় দিতে পারবেন আর তার সাথে
বন্ধুসুলভ আচরণ করে ভালোবাসা দিয়ে তার সাথে মিশে যেতে পারবেন তখন তাকে পড়াশোনার
জন্য উৎসাহ করতে হবে আর তখনই সে আপনার কথা শুনবে আর পড়াশোনাতে আগ্রহী হবে।
ছোট সাফল্যে বড় প্রশংসা করে
ছোট ছোট সাফল্যগুলোতে আপনার সন্তানকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিতে হবে। অনেকে মনে
করেন শুধুমাত্র বড় কোন সফলতা অর্জন করলেই সন্তানকে প্রশংসা করতে হবে। নয়তো সে
সামনের দিকে আগাতে চাইবে না। এই ধারণা অনেক বাবা-মা সহ শিক্ষকদেরও। কিন্তু
এই ধারণাটি পুরোপুরি ঠিক নয়।যখন আপনি আপনার সন্তানকে ছোট কাজের জন্য প্রশংসা
করবেন তখন এটা তার ভিতরে আত্মবিশ্বাস তৈরি করবে। আর এই আত্মবিশ্বাসের জোরেই
সে পরবর্তীতে নতুন কোন কাজ করতে সাহস পাবে।
তাই আপনার সন্তানকে ছোট ছোট কাজেও প্রশংসায় ভরিয়ে তুলুন। সে যদি নতুন কোন
অক্ষর শেখে তাহলে তাকে সেটার জন্য প্রশংসা করতে হবে। আগের দিনের চেয়ে সে যে
নতুন কিছু একটা শিখেছে সেটা যদি তার সামনে তুলে ধরা যায় তাহলে সে আনন্দ
পাবে এবং এতোটুকু বুঝবে যে তার দ্বারা ও কিছু করা সম্ভব। এমন ভাবে সে আস্তে আস্তে
যখন আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে তখন পড়াশোনার প্রতি তার আগ্রহ বেড়ে যাবে আর সে
সফলভাবে পড়াশুনা করে যাবে। তাই সন্তানদেরকে প্রশংসা করতে হবে।
প্র্যাকটিকাল কাজ করে দেখিয়ে
সন্তানদেরকে প্র্যাকটিক্যাল কিছু কাজ করে দেখিয়ে পড়াশোনার জন্য
আগ্রহী করা যেতে পারে। পড়াশোনাটা যদি তার সামনে প্র্যাকটিক্যাল ভাবে তুলে
ধরা যায় তাহলে সে সেটার প্রতি বেশি আগ্রহী হবে এবং সে সেটা মজা নিয়ে
করবে। ধরুন আপনার সন্তান বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করছে।সেখানে সে যদি
খাবার লবণ এর সংকেত বইতে পড়ে NaCl তাহলে এটা তার মুখস্ত করা হলো। কিন্তু
আপনি যদি তার সামনে খাবার লবণ তুলে ধরেন আর বলেন যে এটাই সেই লবণ যার সংকেত তুমি
পড়ে ছিলে,
তাহলে সে এটা বেশি ভালোভাবে মনে রাখতে পারবে আর সে এটার প্রতি আগ্রহী
হবে। তার মনে পড়াশোনার জন্য আকাঙ্ক্ষা তৈরি হবে। সে বিষয়টার প্রতি
যখন মজা পাবে তখন সে ঐ বিষয় নিয়ে আরো ঘাটাঘাটি শুরু করবে। আর একবার যদি
এমন বিষয় নিয়ে সে নিজে থেকে পড়াশোনা শুরু করে তখন আপনাকে নতুন করে তাকে আর
মোটিভেট করতে হবে না। সে নিজেই তখন তার পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়ে নেবে। এমন
কিছু প্র্যাকটিক্যাল কাজ দেখিয়ে আপনার সন্তানদের মোটিভেটেড করতে হবে।
ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করে
আপনার সন্তানদেরকে পড়াশোনার জন্য এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ দিক হিসেবে কাজ করে
পজিটিভ পরিবেশ তৈরি করা। একটা মানুষ যেই পরিবেশের বড় হবে সে তেমনি
ভাবে গড়ে উঠবে। তাই আপনার সন্তানকে যদি আপনি ইতিবাচক পরিবেশ দিয়ে বড় করতে
পারেন তাহলে সে পজেটিভ মানুষ হিসেবে। বড় হবে। আর তার পড়াশোনার ক্ষেত্রেও এটা
বড় একটা ভূমিকা পালন করবে। যখন আপনি আপনার সন্তানের জন্য ইতিবাচক পরিবেশের
ব্যবস্থা করবেন তখন সে পড়াশোনার জন্য পজিটিভ ধারণাই রাখবে।
যখন সে পড়াশোনার জন্য পজেটিভ ধারণা রাখবে তখন সে পড়াশোনাতে আগ্রহী হয়ে
উঠবে। আর এই আগ্রহের কারণে আপনাকে নতুন করে তাকে পড়াশোনা করার জন্য বলতে
হবে না। আর যদি সে নেতিবাচক পরিবেশে বড় হয় তাহলে পড়াশোনার ব্যাপারেও সেই
নেগেটিভ ধারণা নিয়ে বড় হবে।তখন আস্তে আস্তে পড়াশোনার প্রতি তার অনীহা
চলে আসবে। অনীহা কাটানোর জন্য তার জন্য ইতিবাচক পরিবেশে তৈরি করা খুব
জরুরী। তাই আপনার সন্তানের জন্য ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।
ধৈর্য ধরে সাথে থেকে
আপনার সন্তানদের জন্য আপনি যদি পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস খুঁজে থাকেন তাহলে
আজকের আর্টিকেলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এই ধাপটি। আপনি যখন নিজে একজন
মোটিভেটর হিসেবে পরিচয় দিতে চাইবেন বা নিজেকে গড়ে তুলতে চাইবেন তখন প্রথমে
আপনাকে ধৈর্যশীল হতে হবে। কারণ আপনি যদি নিজে অধৈর্য হয়ে পড়েন তাহলে আপনি
অন্য কাউকে মোটিভ করতে পারবেন না। আর যে কোন কাজের জন্যই কিন্তু ধৈর্যের
দরকার আছে। তাই আপনাকে ধৈর্যশীল হতে হবে।
আপনি যখন আপনার সন্তানকে মোটিভেট করবেন তখন সে যদি আপনার ভেতরে অধৈর্যশীল
আচরণ দেখতে পায় তাহলে আস্তে আস্তে সেও নিজের ভেতরে এটা নিয়ে আসবে। তার মানে
সেও আস্তে আস্তে ধৈর্য হারা হয়ে পড়বে। এটা তার জন্য খুব খারাপ প্রভাব
হিসেবে কাজ করবে। পড়াশোনার জন্য প্রথমত ধৈর্যের প্রয়োজন। আর সে যদি নিজেই
ধৈর্য হারা হয়ে পড়ে তাহলে আপনার মোটিভ করা পুরোপুরি বৃথা যাবে। তাই আপনার
সন্তানকে মোটিভেটেড করার আগে নিজেকে ধৈর্যশীল হিসেবে গড়ে তুলতে
হবে।
মন্তব্যঃ সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস
সন্তানদের জন্য পড়াশোনার মোটিভেশনাল টিপস সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে
খুঁটিনাটি সব বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আজকের আর্টিকেলে আটটি এমন উপায়
দেখানো হয়েছে যেটা যদি আপনি অনুসরণ করেন তাহলে অবশ্যই আপনার সন্তানকে পড়াশোনার
জন্য মোটিভেটেড করতে পারবেন। এই আটটা বিষয় একজন অভিভাবক বা একজন শিক্ষক হিসেবে
মেনে চলা খুবই প্রয়োজন। আপনি যদি চান আপনার সন্তান বা আপনার শিক্ষার্থী
পড়াশোনার জন্য আগ্রহী হোক তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য।
আজকের আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেওয়া টিপস গুলো খুব ভালোভাবে পড়তে
হবে। ভালোভাবে পড়ার পর সেগুলো নিজের ভেতরে নিয়ে আসতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ
করতে হবে। আপনি যদি আজকে আমাদের এই গাইড লাইন টা দিয়ে আপনার সন্তানরা
শিক্ষার্থীকে চালনা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি সফল হবেন। বিভিন্ন ধরনের এমন
আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং আমাদের ওয়েবসাইটটিকে সাপোর্ট করুন।
আমাদের পরিচিতদের সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করুন।250510
অর্গানিক সদাই২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url