Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন জেনে নিন
Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন এই বিষয়ে জানতে অনেকেই আগ্রহী।
একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে এই বিষয়ে জানা উচিত। অনেকে বোঝেনা হোয়াটস অ্যাপ মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগে। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।
আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি ভালো ভাবে পড়েন তাহলে এই মার্কেটিং কিভাবে কাজে
লাগাবেন সেটা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারবেন। আমার সেভাবে আছি আপনাদেরকে
গাইড দেব। তাই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে আর্টিকেল পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন
Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন
Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন বলতে বোঝানো হচ্ছে ব্যবসায়িকভাবে
এটিকে একটি ডিজিটাল মার্কেটিং টুল হিসেবে ব্যবহার করা। অর্থাৎ হোয়াটস অ্যাপ শুধু
চ্যাট করার জায়গা নয় বরং এটাকে আপনি কাজে লাগিয়ে আপনার পণ্য বা সেবা গ্রাহকের
কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন। অর্থাৎ আমরা বলতে পারি হোয়াটসঅ্যাপ এখন শুধু ব্যক্তিগত
যোগাযোগের অ্যাপ নয় বরং এখানে হোয়াটসঅ্যাপ বিজনেস অ্যাপও আছে। এই অ্যাপ গুলো
ব্যবহার করে ব্যবসায়ীরা বা আপনি যদি নিজে,
ব্যবসায়ী হন সহজেই আপনার ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। এর ফলে আপনি
ডিরেক্ট কমিউনিকেশন করতে পারবেন। হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি নতুন
অফার বা প্রোডাক্ট শেয়ার করতে পারবেন। গ্রাহকের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন এবং
কাস্টমার সাপোর্ট দিতে পারবেন।আপনি চাইলে ব্রডকাস্ট করে একই সাথে অনেককে ইনফরমেশন
পাঠাতে পারবেন। এটাকেই হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং বলে। পরবর্তী
ধাপগুলোতে এবার উপায় বর্ণনা করা হবে।
টার্গেট অডিয়েন্স ঠিক করে
হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে প্রথমে টার্গেট অডিয়েন্স ঠিক করতে হবে।
কারণ তারা আপনার পণ্য সম্পর্কে জানেন বা কাদের আপনার পণ্য সত্যি সত্যিই প্রয়োজন
আছে তাদেরকে যদি টার্গেট করে মেসেজ না পাঠান তাহলে আপনি যতই মেসেজ পাঠান না কেন
ভুল মানুষকে মেসেজ দেওয়ার কারণে আপনি কোন রেসপন্স পাবেন না। এতে করে আপনার
শুধু সময় ও টাকা অপচয় হবে।টাকা ও সময় সাশ্রয় করার জন্য এবং সঠিকভাবে বিজনেস
করার জন্য টার্গেট গ্রাহক ঠিক করতে হবে। টার্গেট যদি ঠিক করার জন্য আপনাকে বয়স,
লিঙ্গ, অবস্থান,
পেশা ইত্যাদি দেখে আসল গ্রাহককে বেছে নিতে হবে। অর্থাৎ আপনার আসল গ্রাহক কারা
তাদেরকে আপনাকে চিনি নিতে হবে। গ্রাহক কোন ধরনের পণ্য পছন্দ করছেন এবং কোন
সমস্যার সমাধান করছেন সেই বিষয়ে আপনাকে খোঁজ নিতে হবে। আপনার কাছে এর আগে যে সব
কাস্টমার পণ্য বা সেবা কিনেছে তাদের আচরণ ভালোভাবে বুঝে নিয়ে নেক্সট টার্গেট
করতে হবে। যারা গ্রাহক আছেন তাদের আলাদা আলাদা গ্রুপে ভাগ করে নিতে হবে।
যেমন নিয়মিত গ্রাহক, নতুন গ্রাহক। আবার এমন গ্রাহক আছেন যারা শুধুমাত্র অফার
খুঁজেন। তাদেরকে আলাদা করতে হবে।
বিজনেস প্রোফাইল তৈরি করে
Whatsapp মার্কেটিং কে কাজে লাগাতে চাইলে আপনাকে বিজনেস প্রোফাইল তৈরি করতে
হবে। আপনি যদি আপনার পার্সোনাল হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন তাহলে অনেকে
সেটাকে বিশ্বাস করতে চাইবেন অথবা সেটাকে এড়িয়ে চলবে। তাই whatsapp
বিজনেস অ্যাপ এ প্রোফাইল তৈরি করে নেওয়া খুবই জরুরি। যদি আপনি
whatsapp বিজনেস অ্যাপ এ প্রোফাইল তৈরি করে নেন তাহলে এটা আপনাকে অনেক প্রফেশনাল
দেখাবে। এবং আপনার বিজনেস এগিয়ে যাবে কারণ তখন এটাকে সবাই বিশ্বাস করবে।
বিজনেস প্রোফাইল তৈরি করার সময় আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল নাম দিয়ে
বিজনেস তৈরি করবেন। আপনি যেই লোগো আপনার বিজনেস প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবহার করেছেন
সেই লোগোটা ব্যবহার করবেন। আপনি কি ধরনের ব্যবসা করছেন সেটা সংক্ষেপে লিখে ফেলবেন
যাতে আপনাকে খুব সহজে খুঁজে পায়। সেজন্য অফিস বা শোরুমের ঠিকানা দিয়ে দিবেন। এর
সাথে আপনি ইমেল যোগ করতে পারেন। আর সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি আপনার কাজের সময়
উল্লেখ করে দেন। এই বিষয়গুলো অনুসরণ করুন।
ব্রডকাস্ট লিস্ট ব্যবহার করে
ব্রডকাস্ট লিস্ট ব্যবহার করা বলতে বোঝাচ্ছে এটা এমন একটা ব্যবস্থা যেখানে আপনি
একই সাথে আপনার সব গ্রাহককে মেসেজ পাঠাতে পারবেন। এবং সেই মেসেজ যখন গ্রাহক পাবে
তখন তারা মনে করবে মেসেজটি শুধুমাত্র তাদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে। এ
বিষয়টি আপনার বিজনেসে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে। এবং সেই প্রভাবটা অবশ্যই ইতিবাচক
ভাবেই ফেলবে। ব্রডকাস্ট লিস্ট গুরুত্বপূর্ণ কারণ একই মেসেজ আলাদা আলাদা
গ্রাহকের কাছে পাঠানো যায়।
কিন্তু কেউই বুঝতে পারবে না যে এটা সবাইকে পাঠানো হয়েছে। বরং তারা মনে করবে
তাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এতে করে আপনার সময় বাঁচবে আবার আপনার
শ্রমও বাঁচবে। আপনি ব্রডকাস্ট লিস্ট ব্যবহার করে নতুন ডিসকাউন্ট বা সেল শুরু
হলে একসাথে সবার কাছে সেটা জানাতে পারবেন। আর নতুন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস আসলে
সাথে সাথে জানাতে পারবেন। তাই ব্রডকাস্ট লিস্ট ব্যবহার করুন এবং
বিজনেসের উন্নতি বাড়ান এবং আপনার সময় বাঁচান।
গ্রুপ মার্কেটিং স্ট্যাটেজি নিয়ে
Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন সেটার আরেকটা বড় ধাপ হল গ্রুপ
মার্কেটিং স্ট্যাটেজি। আমরা সাধারণত পরিবার অথবা বন্ধু-বান্ধবের সাথে গ্রুপ তৈরি
করে থাকি। আবার অনেক সময় পড়াশোনার বিষয়ে গ্রুপ তৈরি করে থাকি। কিন্তু যদি আপনি
মার্কেটিং এর জন্য গ্রুপ তৈরি করে থাকেন তাহলে এটা আপনার মার্কেটিংয়ে খুব বড়
ধরনের একটা প্রভাব ফেলবে। গ্রাহকরা এক জায়গা থেকে একে অপরের সাথে যোগাযোগ
করতে পারবে। যার কারণে তারা আপনার ব্র্যান্ডকে পরিবার বা টিমের অংশ মনে করবে। এতে
করে আপনার বিজনেস বাড়বে।
এর সাথে আপনি যদি আপনার গ্রুপে নিয়মিত আপডেট আলোচনা বা অফার শেয়ার করেন তাহলে
গ্রাহক সবসময় যুক্ত থাকবে। গ্রাহক তাদের মতামত বা অভিজ্ঞতা আপনার এই গ্রুপে
শেয়ার করবে। এটা আপনার বিজনেসে কাজে লাগবে এবং আপনি গ্রাহকদের সাথে দ্রুত
যোগাযোগ করতে পারবেন।সে জন্য আপনাকে সঠিক গ্রাহকদেরই এই গ্রুপে এড করতে হবে।
আপনাকে নিয়মিত গ্রুপের নিয়ম নির্ধারণ করতে হবে। যাতে অন্যান্য গ্রাহকরা
অতিরিক্ত মেসেজে ডিস্টার্ব না হয়। সার্ভে চালাতে হবে প্রশ্ন করতে হবে এই গ্রুপে।
তাহলে গ্রাহকরা একটিভ থাকবে।
পার্সোনালাইজড ম্যাসেজ পাঠিয়ে
Whatsapp মার্কেটিং এর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল পার্সোনালাইজ মেসেজ
পাঠানো। গ্রাহকরা সবচেয়ে বেশি বিরক্ত হয় তখনই যখন ভুল বা প্রতারণামূলক
মেসেজ তাদেরকে পাঠানো হয়। এতে করে গ্রাহকদের সে ব্র্যান্ড বা প্রতিষ্ঠান
অথবা ব্যবসার প্রতি আস্থা উঠে যায়। আপনি যদি তাদেরকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী
সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করেন। অর্থাৎ তারা কোন সেবা বা কোন পণ্য কিনতে চায় সেই
বিষয়গুলো যদি তাদেরকে মেসেজের মাধ্যমে পাঠান তাহলে তারা আপনাকে বিশ্বাস করবে এবং
আপনার পণ্য বা সেবা নিতে চাইবে।
তাই পার্সোনালাইজড ম্যাসেজ পাঠানোর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই মেসেজটি পাঠানোর
জন্য প্রথমে আপনি গ্রাহকের নাম ব্যবহার করুন। যদি গ্রাহকের নাম ব্যবহার করেন
তাহলে গ্রাহক ভাববে যে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। সে যে আপনার কাছে আগে
কেনাকাটা করেছে সেটা তাকে বলুন এবং এমন নতুন আরো প্রোডাক্ট এসেছে তাকে সেটা
সাজেস্ট করুন। খেয়াল রাখুন গ্রাহকের বিশেষ দিন অর্থাৎ তার জন্মদিন, ফেস্টিভাল
এমন দিনে তাকে মেসেজ পাঠান। সবার কাছে একই ধরনের অ্যাড না পাঠিয়ে গ্রাহকের
চাহিদা আর আগ্রহ অনুযায়ী মেসেজ তৈরি করুন।
কাস্টমার সাপোর্ট শক্তিশালী করে
Whatsapp মার্কেটিং মানে শুধুমাত্র আপনার বিজনেস প্রমোট করবে সেটি নয়। বরং
হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং হল এমন একটি মাধ্যম যেটি আপনার গ্রাহকের সমস্যা, অভিযোগ
সব শোনার পর আপনি সেটির সমাধান দিবেন। আপনি যদি কাস্টমার সাপোর্ট এভাবে
দিয়ে থাকেন তাহলে কাস্টমার আপনার প্রতি সহনশীল হবে এবং আপনার প্রতি বিশ্বাস
পাবে। পরবর্তীতে আপনার যেকোনো ধরনের পণ্য বা সেবা আবার কিনতে চাইবে। তাই
কাস্টমার সাপোর্ট দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
আরও পড়ুনঃ টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করার সকল উপায়
কাস্টমার সাপোর্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে যত দ্রুত সম্ভব কাস্টমারের মেসেজের উত্তর
দিতে হবে।সম্ভব হলে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই আপনি আপনার কাস্টমারের সমস্যার সমাধান করে
দিবেন। অনেকে যে কাজটি করে থাকে, কপি পেস্ট উত্তর দেয়। এই উত্তরটি না দিয়ে আপনি
নিজে কথা বলুন এটাই সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। তবে আপনি সাধারণ প্রশ্নের জন্য
প্রি সেট রিপ্লাই বা বট ব্যবহার করতে পারেন এতে কোন সমস্যা নেই। এভাবে
কাস্টমার সাপোর্ট শক্তিশালী করে আপনার মার্কেটিং কাজে লাগান।
অটোমেশন টুলস ব্যবহার করে
Whatsapp মার্কেটিং আরো দ্রুত করার জন্য এবং কার্যকরী ভাবে করার জন্য আপনাকে
অটোমেশন টুলস ব্যবহার করতে হবে কারণ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
রাখছে। এটা এমন একটা সফটওয়্যার যার মাধ্যমে আপনি আপনার সময় ও শ্রম
বাঁচিয়ে কাস্টমারের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। একই ধরনের প্রশ্নের
উত্তরগুলো নিজে থেকেই এই অ্যাপটি করে থাকে। তাই এই ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করে
অটোমেশন টুলস চালু করতে হবে। যদি আপনি এই কাজটি করেন তাহলে গ্রাহক খুব দ্রুত
উত্তর পাবে।
আপনার ভুল কমে যাবে এবং সব মেসেজ ঠিক ভাবে দেওয়া যাবে কমন কিছু প্রশ্নের উত্তর
আগে থেকেই আপনি সেট করতে পারবেন। যার কারণে বারবার আপনাকে একই প্রশ্নের উত্তর
দিতে হবে না। এখানে আপনাকে নতুন বা নিয়মিত এবং ভিআইপি গ্রাহকদের জন্য আলাদা
টেমপ্লেট বানাতে হবে। কারণ সবার জন্য যদি একই ধরনের মেসেজ দেন তাহলে আপনার
ব্যবসার মান কমে যেতে পারে। বিভিন্ন অফার বা আপডেট একসাথে অনেক গ্রাহকের কাছে
পাঠানো যাবে এই টুলস ব্যবহার করে।
ডিস্কাউন্ট অফার প্রচার করে
অধিকাংশ গ্রাহক সবসময় ডিসকাউন্ট খুঁজে থাকে। যদি কোন জিনিস ডিসকাউন্ট এ পায়
তাহলে গ্রাহক সেই জিনিসটি কিনতে বেশি আগ্রহ দেখায়। আর ডিসকাউন্ট অফার যদি
আপনি whatsapp এর মাধ্যমে দিতে পারেন তাহলে আপনার বিক্রি আরো বেশি হওয়ার
সম্ভাবনা হয়। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ডিসকাউন্ট অফার প্রচার করা খুবই
বুদ্ধিমানের কাজ হবে। যদি আপনি ডিসকাউন্ট দেন তাহলে নতুন কাস্টমার সহজে
আকৃষ্ট হবে এবং আপনার কাস্টমার বাড়বে।
আবার অল্প সময়ের মধ্যে ডিসকাউন্ট অফার দিলে খুব তাড়াতাড়ি বিক্রি হয়ে যায়।
ডিসকাউন্ট অফার প্রচারের জন্য আপনি ব্রডকাস্ট লিস্ট ব্যবহার করতে পারেন অথবা
পার্সোনালাইজড মেসেজ ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো ব্যবহার করার পর আপনি সেখানে
সময়সীমা উল্লেখ করে দিবেন এবং কতটুকু ছাড় দিচ্ছেন সেটা উল্লেখ করে দিতে হবে।
এখানে আপনি ইমোজি ব্যবহার করতে পারেন এবং কল টু অ্যাকশান বাটন যোগ করতে
হবে। ডিসকাউন্ট অফার প্রচার করে এভাবে বিজনেস করে নিন।
মন্তব্যঃ Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন
Whats App মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগাবেন এই বিষয় নিয়ে আজকের আর্টিকেলে
আমরা খুঁটিনাটি আলোচনা জানলাম। আমরা যদি আজকে এই আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত ভালোভাবে পড়ি তাহলে whatsapp দিয়ে মার্কেটিং কিভাবে কাজে লাগানো যায় সে
বিষয়টা খুব ভালোভাবে স্পষ্ট হয়ে যাবে। এবং যিনি whatsapp দিয়ে বিজনেস
করতে চাচ্ছেন তার জন্য এ কাজ আরো সহজ হয়ে গেল।
ডিসকাউন্ট অফার ব্যবহার করার মত কাজও এই মার্কেটিং দিয়ে আপনি করতে
পারেন। এর মধ্যে আরও আলোচনা করা হয়েছে বিজনেস প্রোফাইল তৈরি করার বিষয়
নিয়ে আবার ব্রডকাস্ট লিস্ট ব্যবহার করে কিভাবে মার্কেটিং করবেন সে বিষয়
নিয়ে। আজকে আমাদের দেওয়া গাইডলাইন ভালোভাবে অনুসরণ করলে আপনি এই বিজনেসে সফল
হবেন। আমাদের এই কন্টেন্টটি ভালো লাগলে আমাদের সাথেই
থাকুন।250510
অর্গানিক সদাই২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url